Birds View 101

By: Quazi Hassan
  • Summary

  • নতুন আঙ্গিকে সাজানো বাংলা ও বাঙালীর সংস্কৃতি, অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে পাক্ষিক টক শো “বার্ডস ভিউ”। দেশ ও প্রবাসের মেল বন্ধন প্রচেষ্টার পাশাপাশি থাকছে সামগ্রিক দৃষ্টিতে সমসাময়িক বিষয়ের বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা। ‘ইথার তরঙ্গে বাংলা’ শ্লোগান নিয়ে “বার্ডস ভিউ” সরাসরি প্রচারিত হবে ফেসবুক লাইভ ও ইউ টিউব লাইভে। আপনাদের সবাইকে এই প্রচেষ্টার সাথে সংযুক্ত হওয়ার সবিনয় আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
    Quazi Hassan
    Show More Show Less
activate_Holiday_promo_in_buybox_DT_T2
Episodes
  • পর্ব ২০ঃ Komorebi: The Light through the Leaves-পাতার ফাঁকে সোনালী রোদ
    Mar 9 2024

    অমর একুশে বই মেলা ২০২৪-এ একটা আলাদা আবেদন নিয়ে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছিল আধুনিক ধাঁচে ভিন্ন আমেজে ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাসঃ Komorebi:The Light through the Leaves. বইটা ইংরেজিতে রচনা করেছে সম্ভাবনাময়ী তরুণ লেখক ইশরার হাবিব। মূল ইংরেজি লেখাকে বাংলায় রপায়ন করেছেন লেখকের মা নীলিমা আখতার “পাতার ফাঁকে সোনালী রোদ” নামে।“বার্ডস ভিউ- শব্দ তরঙ্গে বাংলা”র ২০ তম আয়োজনে সাথে থাকছেন লেখক ইশরার হাবিব, অনুবাদক নীলিমা আখতার, অন্বেষা প্রকাশনের কর্ণধার মোঃ শাহাদত হোসেন এবং বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা। কথা হবে ইশরার হাবিবের লেখা নিয়ে। সাথে আলোকপাত করা হবে বই মেলা, পাঠক ও বর্তমান বাংলা সাহিত্যের গতি প্রবাহ নিয়ে। আপনাদের সবাইকে অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সবিনয় আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। কারো কোনো প্রশ্ন, মন্তব্য কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই জানাবেন।

    Show More Show Less
    1 hr and 18 mins
  • পর্ব ১৯ঃ বাংলা ভাষার প্রবাহ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
    Feb 24 2024

    হাজার বছরের পুরনো বাংলা ভাষা সময়ের কালক্রমে কতোটুকু পরিবর্তিত হয়েছে?  বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ভাষাটার উপর চাপ-ই বা কেমন?

    বাংলা ভাষাভাষীরা কি এর স্বকীয়তা ধরে রাখতে পারবে? পরিবর্তিত সংস্কৃতি কি এর উপর প্রভাব ফেলছে? বাংলা ভাষার এই দিকগুলোকে নিয়ে টক শো বার্ডস ভিউ ১৯ তম পর্বের আয়োজন, “বাংলা ভাষার প্রবাহ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা”।  অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলে বাংলাদেশ থেকে কবি মজিদ মাহমুদ, পশ্চিম বঙ্গ থেকে ডঃ সোমা ভদ্র রায় ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাহিত্য সমালোচক হুমায়ুন কবীর হীরা। বিশ্বের যেখানেই থাকুন না কেনো, আপনি বার্ড ভিউ’র এই বিশেষ আসরে আমন্ত্রিত।

    ডঃ সোমা ভদ্র রায়   ঃ    সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ এবং প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান,  পশ্চিম বঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থকে পি-এইচ ডি ডিগ্রী লাভ করেন।  গবেষণা করেছেন, “বাংলা উপন্যাসে পত্রের ব্যবহার” প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৮।   পত্র-পত্রিকা ও জার্নালে শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

    কবি মজিদ মাহমুদ ঃ   তিনি বর্তমান সময়ে বাংলা ভাষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কবি ও  চিন্তাশীল প্রাবন্ধিক । তার কবিতা ইতিহাস ও মিথের জগতের সঙ্গে যুক্ত করে চিরন্তন সময় চেতনার অংশ হয়ে ওঠে।  মজিদ মাহমুদের রচনা কমনওয়েলথ ফাউন্ডেশন, ইন্ডিয়ান রিভিউ, সিঙ্গাপুর আনবাউন্ড-সহ দেশি-বিদেশি স্বনামখ্যাত জার্নাল ও পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।  ইংরেজি ছাড়াও ফরাসি, চীনা ও হিন্দি ভাষায় তার বই অনূদিত হয়েছে। তিনি ২০০৭ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এশিয়ার নোবেল খ্যাত ম্যাগসাইসাই পুরস্কারের জুরি ছিলেন। ইতোমধ্যে তার ২০টি কাব্যগ্রন্থ,  ২০টি প্রবন্ধ গ্রন্থসহ ৫৭টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

    হুমায়ুন কবীর হীরা  ঃ  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রী নেন। দীর্ঘ দিন প্রবাসে বসবাস করছেন। বাংলা ভাষার প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। বেশ কিছু সমালোচনামূলক প্রবন্ধ লিখেছেন এবং বাংলা সাহিত্য বিষয়ক একটা অনলাইন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

    Show More Show Less
    1 hr and 50 mins
  • পর্ব ১৬ঃ ভূত, ভয় ও প্যারানর্মাল
    Feb 18 2024

    ভূত কি কেউ নিজের চোখে দেখেছে? উত্তরটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো না। তার পরেও কেনো মানুষে ভয় পায়? এক দল ভূত বিশ্বাস না করলেও, প্যারানর্মাল কর্মকাণ্ডে হয় বলে মনে করেন। এবারের বার্ডস ভিউ -১৬ তম পর্বে আয়োজনে থাকছে, ভয়, ভূত ও প্যারানর্মাল নিয়ে আলাপচারিতা। অংশ নিচ্ছেন কলকাতা প্যারানর্মাল রিসার্চ সোসাইটির চারজন নির্ভীক গবেষকঃ সঙ্গত কুমার দত্ত, সৌমেন রায়, প্রণয় গাঙ্গগুলি, অভিষেক চক্রবর্তী।

    ভূতে বিশ্বাস থাকুক কিংবা না থাকুক বেশীর ভাগ মানুষেরই অতি-প্রাকৃত (super natural) বিষয়গুলো উপর আগ্রহ দেখা যায়। প্রতি বছরই অতি-প্রাকৃত বিষয় নিয়ে লেখা গল্প, উপন্যাস, ছবিগুলো দারুণ ব্যবসা করে। পৃথিবীর এমন কোনো জায়গায় খুঁজে পাওয়া মুশকিল, যেখানে ভূত নিয়ে অতি-প্রাকৃত গল্প প্রচলিত নাই। এমনকি এমেরিকার প্রেসিডেন্টের সরকারী বাস ভবন হোয়াইট হাউস নিয়ে আছে প্রচুর শরীর শিউরে দেবার মতো সব অশরীরী ভূতের গল্প। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন খুন হন ১৮৬৫ সালের এপ্রিল মাসে। মৃত্যুর পরও তাকে হোয়াইট হাউসে দেখা গেছে বলে শোনা যায়। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে এমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন রুজভেল্ট (১৯৩৩-১৯৪৫)। তার আমন্ত্রণে নেদারল্যান্ডের রাণী উইলিমিয়া এমেরিকার বেড়াতে আসেন। হোয়াইট হাউসে তার জন্যে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। একরাতে তিনি দরজায় কাউকে টোকা দিতে শুনেন। তিনি দরজা খুলে দেখেন আব্রাহাম লিঙ্কনের অবয়বের কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছেন। রাণী উইলিমিয়া সাথে সাথেই জ্ঞান হারান। মজার ব্যাপার হলো লিঙ্কন যখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তিনি নিজেও ভূত দেখার কথা বলেছিলেন। তার ছেলে উইলি ১৮৬২ সালে হোয়াইট হাউসে ১১ বছর বয়সে মারা যায়। উইলি না-কি প্রায়ই বাবার সাথে দেখা করতে আসতো। একবার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় হোয়াইট হাউসের রোস গার্ডেন (Rose Garden) সরিয়ে নেয়ার। কিন্তু কাজটা করতে গিয়ে কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে ফিরে আসে। রোস গার্ডেনের নির্মাতা মৃত প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি ডলি মেডিসন তাদেরকে ভয় দেখান। রোস গার্ডেন সরিয়ে নেবার সিদ্ধান্ত বাতিল হয়। দু শত বছরের পুরনো বাগান আজও দেশী-বিদেশী অতিথিদের বিমোহিত করে চলেছে।

    Show More Show Less
    1 hr and 24 mins

What listeners say about Birds View 101

Average customer ratings

Reviews - Please select the tabs below to change the source of reviews.